অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু জরুরী কথা (বোনদের জন্য)

(১) একই সাথে নিজের দুই মেয়ের বা দুই ছেলের বিবাহ অনুষ্ঠান করতে নাই। কেননা দুই বধূর বা দুই জামাতার মাঝে দেখায়—শুনায়, টাকা—পয়সায়, শিক্ষা—দীক্...

(১) একই সাথে নিজের দুই মেয়ের বা দুই ছেলের বিবাহ অনুষ্ঠান করতে নাই। কেননা দুই বধূর বা দুই জামাতার মাঝে দেখায়—শুনায়, টাকা—পয়সায়, শিক্ষা—দীক্ষায় পার্থক্য থাকাটা স্বাভাবিক। বাড়ীর আশে পাশের লোকেরা এগুলো নিয়ে কথা বার্তা বলবে। যার দরুন পুত্রবধুদের ও জামাতাদের মন খারাপ হবে।
(২) যার তার উপর বিশ্বাস স্থাপন করবে না এবং যার তার নিকট ঘর ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে না । সব দিক থেকে যাচাই—বাছাই না করে কাউকে বিশ্বাস করবে না। বিশেষ করে ঐ সমস্ত বেদনিদেরকে তো ঘরে ঢুকতেই দেবে না। যারা নানা ভাবে ঝাড়ফুক, খেলাধুলা, ভেলকী তামাশা দেখিয়ে বেড়ায় এ ধরণের প্রতারক মেয়েরা অনেক ঘর উজাড় করে নিয়ে গেছে বলে সংবাদ পাওয়া যায়।
(৩) সিন্ধুক, আলমারী যেখানে টাকা—পয়সা, গয়নাপত্র রাখা থাকে এগুলো খোলা রেখে কোথাও চলে যেও না। বরং সব সময় তালা দিয়ে রাখ।
(৪) যথাসম্ভব কোন সদাইপত্র বাকী আনবে না। অগত্যা আনতে হলে তারিখ দিয়ে লিখে রাখ। হাতে টাকা আসা মাত্র ঋণ পরিশোধ করে নাও।
(৫) লন্ড্রিতে কাপড় পাঠালে বা কোন দোকান থেকে নিয়মিত সদাইপত্র আসলে এগুলো লিখে রাখ মুখে মুখে হিসাবের কোন নিশ্চয়তা নাই।
(৬) যতটুকু সম্ভব সংসারের খরচপাতি সীমিত রাখ যেন বেহিসাব খরচ না হয়।
(৭) বাহির থেকে আগত মহিলাদের নিকট ঘরের এমন কথা বলবে না যা বাহিরে প্রচার হওয়া পছন্দ কর না এসব মেয়েরা এক ঘরের কথা দশ ঘরে বলে বেড়ায়।
(৮) ভাত পাকানো ও রুটি বানানোর সময় আটা চাউল পরিমাণ মত মেপে দাও। এতে কেউ তিরস্কার করলেও ভ্রূক্ষেপ করবে না।
(৯) বাহিরে আসা—যাওয়া করে এমন ছোট মেয়েকে স্বর্ণ—রূপার জিনিস পড়াবে না। এতে জানমাল উভয়টার আশনহকা আছে।
(১০) কোন অপরিচিত ব্যক্তি তোমার স্বামী, বা বাপ—ভাইয়ের পরিচয় দিয়ে তাদের সাথে সাক্ষাৎ করতে চায়। তাকে কোন অবস্থায় বাড়ীর ভিতরে ডাকবে না। পর্দা করেও না। তার দেয়া কোন খাদ্যদ্রব্য ভক্ষণ করবে না। বরং বাহিরের ঘরে তার মেহমানদারীর ব্যবস্থা কর। সে খারাপ মনে করলেও বাড়ীর কোন পুরুষ লোক তাকে চেনার আগ পর্যন্ত তাকে প্রশ্রয় দিবে না।
(১১) এমনিভাবে কোন অপরিচিত মহিলা রিক্সা বেবী বা কোন যানবাহন নিয়ে এসে তোমার কোন আত্মীয়ের কথা বললে যে, অমুক আপনাকে নিতে পাঠিয়েছেন—কখনো তার সাথে যাবে না। অর্থাৎ অপরিচিত কোন নারী পুরুষের কথায় কর্ণপাত করবে না। যতক্ষণ না নির্ভরযোগ্য সূত্রে তার পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত না হও।
(১২) বাড়ীর উপর এমন ফলের গাছ রাখবে না যার ফল পড়ে মানুষ আঘাত পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে যেমন তাল গাছ ও বেলগাছ।
(১৩) শীতের দিনে একতু বেশী কাপড় ও গরম পরিধান কর যেন সর্দি না লেগে যায়। অনেক মহিলাদেরকে এ ব্যাপারে বড় উদাসীন দেখা যায়। পরে ঠান্ডা কাশিতে কষ্ট ভোগ করে।
(১৪) ছোট বাচ্ছাদেরকে পিতামাতা, দাদা নানার নাম ও বাসার ঠিকানা শিখাও। মাঝে মাঝে জিজ্ঞাসা কর যেন ভুলে না যায়। তাহলে ‘আল্লাহ না করুন’ কোন সময় হারিয়ে গেলে পিতা, দাদা, নানার নাম বললে কেউ শুধু আব্বু, আম্মু করে কাঁদতে থাকে তবে মানুষ কিভাবে জানবে কে তার আব্বা আম্মা।
(১৫) একবার এক মহিলা বাচ্ছাকে একা ফেলে কোথাও গেলে বিড়াল এসে বাচ্ছাকে দেয়। ফলে বাচ্ছাটা প্রাণে মারা যায়। এ থেকে দুটি কথা বুঝা গেল।
(ক) বাচ্ছাদেরকে একা একা রেখে কোথাও যেতে নেই।
(খ) বিরাল কুকুর ইত্যাদি হিংস্র জীবের কোন ভরসা নেই। অনেক নির্বোধ মহিলারা বিড়ালকে নিজের সাথে শুতে দেয়। বলত বিড়ালের কি বিশ্বাস। রাতে যদি খামছি দেয় তবে কি করবে?
(১৬) কোন ভাল ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নিজের মনমত বা কোন আনাড়ি হাতুড়ে ডাক্তারের দেয়া ওষুধ ব্যবহার করবে না। এতে অনেক সময় হিতে বিপরীত হয়। এবং ওষুধের গায়ে নাম চিহ্ন ও ব্যবহার বিধি লিখে রাখবে। অনেক সময় উল্টা পাল্টা হয়ে যায়। ভালর জায়গায় আরো খারাপ হয়।
(১৭) বেশী ঘনিষ্ঠদেরকে কর্জ দিও না। বেশী টাকা ঋণ দিবে না। এমন অল্প দিবে যেন সময় মত না পেলেও তোমার কোন কষ্ট না হয়।
(১৮) কোন বড় গুরুত্বপূর্ণ কাজে হাত দিলে আগে কোন অভিজ্ঞ দ্বীনদার হিতকাঙ্খী ব্যক্তির সাথে পরামর্শ করে নাও।
(১৯) নিজের টাকা পয়সা ধন সম্পদ গোপন রাখ যার তার নিকট বলে বেড়াবে না।
(২০) কারো নিকট চিঠি দিলে তোমার পূর্ণ ঠিকানা লিখে দাও। এই ভরসায় লিখতে ভুল করো না যে আগের চিঠিতে লিখেছ। এমন তো হতে পারে যে, পূর্বের চিঠি হারিয়ে গেছে ঐ ব্যক্তির স্মরণ নেই, তাহলে সে কীভাবে তোমার চিঠির উত্তর দিবে?
(২১) রেলগাড়িতে ও বাসে চলার সময় টিকিট খুব সাবধানে নিজের কাছে রাখ। যানবাহনে অচেতন হয়ে ঘুমাইও না। কোন মহিলার সাথে মনের কথা, সামানপত্র টাকা পয়সা জেওর জিনিসের কথা বলবে না। অলংকারাদী পরিধান করে সফর করবে না। বরং খুলে সংগোপনে নিয়ে যাও। বাড়ী যাওয়ার পর যা ইচ্ছা কর। কোন বাধা নেই।
(২২) কোথাও যাবার সময় কিছু পথ খরচ নিজের কাছে অবশ্যই রাখ। বিপদে কাজে আসবে।
৯২৩) পাগল কে কখনো উত্যক্ত করবে না। তার সাথে কথাও বলবে না। কেননা সে কখন কি করে বসে বা বলে ঠিক নেই। পরে তোমাকেই লজ্জিত হতে হবে।
(২৪) অন্ধকারে কোথাও খালি পা বা খালি হাত রাখবে না। আগে বাতি জ্বাল পরে নড়াচড়া কর।
(২৫) নিজের গোপন কথা কার নিকট প্রকাশ করবে না। অনেকে নিজের ভেদ অন্যকে বলে নিষেধ করে দেয় কাউকে না বলতে। সেও এরূপ অপরকে বলে আবার নিষেধ করে দেয়। এমনি ভাবে পাড়াময় এটা ফাঁস হয়ে যায়।
(২৬) প্রয়োজনীয় ওষুধ সব সময় ঘরে রাখ।
(২৭) প্রত্যেক কাজের পরিমাণ ভবে চিন্তে কাজ শুরু কর।
(২৮) চিনামাটির ও কাঁচের বাসন পেয়ালা প্রয়োজন ব্যতীত বেশী কিনবে না । এতে অনেক টাকা নষ্ট হয়।
(২৯) রেলগাড়ীতে ভ্রমণকালে মেয়েলোক এক জায়গায় আর সাথের পুরুষ অন্য জায়গায় বসলে যে ষ্টেশনে নামার কথা সে ষ্টেশনের নাম শুনে বা সাইনবোর্ড নাম দেখেই নেমে যাবে না। যতক্ষণ তোমার সাথের লোক এসে নামতে না বলে, নিজের সিটে বসে থাকবে। অনেক সময় এ কারণে অনেক পেরেশানী হয়। কেননা এক শহরে কয়েকটি ষ্টেশন থাকতে পারে অথবা কোন কারণে সাথের লোক নামতে পারল না, তুমি নেমে গেলে তাহলে উভয়েই পেরেশান হবে।
(৩০) সফরে নিজের সাথে বই—পুস্তক কাগজ, কলম, অজু করার ভান্ড নিজের সাথে রাখা উচিৎ।
(৩১) কেউ কোথাও রওয়ানা হলে তাকে কোন কিছু নিয়ে যাওয়ার বা আনার অথবা চিঠিপত্র পৌঁছানোর ফরমায়েশ করবে না। অনেক সময় সামান্য কাজের জন্য অনেক কষ্ট করতে হয়। খামাখা অন্যকে বিব্রত করার দরকার কি? তুমি দু চার টাকা খরচ করে ডাকে চিঠি পাঠাতে পার। যা কিছু কোথাও পাঠাতে চাও ডাক মারফতে পাঠাতে পার। আর নিজ শহর থেকেই একটু চড়া দামে প্রয়োজনীয় জিনিস কিনে নিতে পার। কিন্তু যদি তোমার শহরে পাওয়া না যায় আর খুব দরকারী কিছু হয়। কারো দ্বারা আনাতে চাও তাহলে তাকে আসা—যাওয়ার ভাড়া সহ পার্সেল খরচ সব কিছু দিয়ে দিবে।
(৩২) রেলে বাসে চলার সময় অপরিচিত লোকের হাতে কিছু খেও না। অনেক সময় বিষাক্ত খাবার বা নেশা যুক্ত খাবার খাইয়ে বেহুশ করে সব মালসামাল নিয়ে পালায়।
(৩৩) রেলগাড়িতে উঠার সময় যে শ্রেণীর টিকিট নিয়েছ তাড়াহুড়া করে তারচেয়ে উপরের শ্রেণীতে চড়ে বসবে না। গাড়ীর দরজায় লেখা নাম্বার দেখে উঠ।
(৩৪) সেলাই করার সময় যদি কাপড়ে সুই আটকে যায় তবে দাঁত দিয়ে খোলার চেষ্টা করবে না। অনেক সময় ফসকে গিয়ে বা ভেঙ্গে মুখের তালু কিংবা জিহ্বায় বিঁধে যায়।
(৩৫) নখ কাটার মেশিনে বা ব্লেড সব সময় নিজের কাছে রাখবে যখন প্রয়োজন হয় কেটে নিবে। এ সমস্ত ছোট খাট জিনিসের জন্য এ ঘরে ও ঘরে ধরনা দিয়ে ফিরবেনা।
(৩৬) ঘরে পড়ে থাকা ওষুধ ভাল ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নিজে নিজে কখনো ব্যবহার করবে না।
(৩৭) যে কাজের নিশ্চয়তা নেই এমন ব্যাপারে অন্যকে পূর্ণ নিশ্চয়তা দিবে না। এতে তার কষ্ট হবে।
(৩৮) আগে বেড়ে কোথাও শলা—পরামর্শ দিতে যেওনা। অগত্যা যদি কেউ পরামর্শ চায় তাকে বলতে পার।
(৩৯) কাউকে থাকার জন্য খাওয়ার জন্য বেশী জোর জবরদস্তি করবে না। অনেক সময় মেহমানের এতে কষ্ট ও তার কাজের ব্যাঘাত হয়। এমন আদর যত্নে লাভ কি যার পরিমাণ কষ্ট ও বিরক্তি ।
(৪০) সর্বশক্তি ব্যয় করে অতি কষ্টে উঠাতে হয় এমন ভারী বুঝা কখনো উঠাবে না। এমন অনেককে দেখা যায় ছোট বেলায় বাহবা নেয়ার জন্য খুব ভারী বস্তা উঠাতে যেয়ে চোট পেয়েছে আর সারা জীবন কষ্ট করতে হচ্ছে। বিশেষ করে মহিলাদের তো এ কাজ করা মোটেই উচিৎ নয়। কেননা তাদের শরীরের জোড়া—পেশী সব দুর্বল ও অত্যন্ত নাজুক।
(৪১) সেলাই কাজের পর যেখানে সেখানে সুই ফেলে রেখে উঠে যাবে না। কেউ এসে এর উপর না জেনে বসে পড়তে পারে।
(৪২) কোন ভারী জিনিস বা খাদ্যদ্রব্য কার মাথার উপর দিয়ে নিবে না । হাত থেকে ছুটে পড়ে গেলে মুশকিল হবে।
(৪৩) নিজের ছেলেমেয়ে বা ছাত্রদেরকে কিল ঘষি বা মোটা লাঠি দিয়ে মারবে না। কোন নাজুক জায়গায় আঘাত লাগলে বিপদ হবে এমনি ভাবে কাউকে মাথায়, চেহারায় মারবে না।
(৪৪) কোথাও বেড়াতে গেলে খাবার চাহিদা না থাকলে যেয়েই বলে দাও যে আমরা খেয়ে এসেছি। এমন যেন না হয় যে, তোমরা কিছু বললে না আর বাড়ীওয়ালা চুপে চুপে সব ব্যবস্থা করে সামনে রাখল তখন তুমি বললে যে, আমি খেয়ে এসেছি এখন তার কেমন আফসোস হবে। তার চেয়ে বরং তুমি আগেই বলে দিতে যে, কোনকিছু করার প্রয়োজন নেই আমি খেয়ে এসেছি। এমনি ভাবে কোথাও তোমার খাবার দাওয়াত থাকলে ঘরে আগেই খবর পাঠিয়ে দাও যেন তোমার খানা প্রস্তুত না করে।
(৪৫) খোলাখুলি কথা বলা যাবে না ইজ্জত সন্মানের প্রশ্ন এমন লোকের সঙ্গে লেনদেন করবে না। এর পরিণাম ভাল হয় না।
(৪৬) চাকু, ছুরি, লোহা, ব্ল্রেড ইত্যাদির দ্বারা দাঁত খুটবে না।
(৪৭) লেখাপড়ায় লিপ্ত ছেলেদেরকে পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার চেষ্টা কর যেন তার মস্তিক সতেজ থাকে।
(৪৮) যথাসম্ভব রাতে কোন নির্জন ঘরে শুবে না। যে কোন বিপদ আসার আশংকা আছে।
(৪৯) ছোট বাচ্ছাদের কুয়ায় চড়তে দিও না। তাদের পুকুর ঘাটে, নদীর ঘাটে একা একা যেতে দিও না।
(৫০) ইট পাথর পাটা অনেক দিন এক জায়গায় রাখা থাকলে হঠাৎ করে এগুলো উঠাবে না। অনেক সময় এগুলোর নীচে বিচ্ছু, চেলা, বিষাক্ত প্রাণী লুকিয়ে থাকে। কাজেই আগে ভাল করে দেখে নিয়ে পরে উঠাও।
(৫১) শোয়ার আগে ভাল করে বিছানা ঝেড়ে নাও। যেন কোন বিষাক্ত প্রাণী বিষাক্ত বস্তু এর মাঝে না থাকে।
(৫২) রেশমী কাপড় উঠিয়ে রাখতে হলে এগুলোর ভাঁজের মধ্যে নিমপাতা বা নেপতালিন ইত্যাদি রেখে দাও। এতে কিড়ায় ধরবেনা।
(৫৩) কোন টাকা পয়সা যদি গোপনে মাঠিতে পুঁতে রাখতে চাও তবে বিশ্বস্ত দু একজনের জায়গা দেখিয়ে রাখ। এক মহিলা স্বামীর পাঁচশত টাকা মাটিতে পুঁতে রেখেছিল। তার এন্তেকালের পর সারাঘর খোঁজ –করেও টাকার হদিস পাওয়া যায়নি। এটা কাউকে না বলে যাওয়ার খেসারত।
(৫৪) অনেকে আলমারীর চাবি পাশেই কোথাও খোলা জায়গায় রেখে দেয়। ইহা ঠিক নয়। তাহলে তালা দিয়ে লাভ কি হল?
(৫৫) রাতের বেলা টাকা গুনতে হলে আসতে আসতে গণনা কর। কেননা টাকার দুশমনের অভাব নেই।
(৫৬) খালি ঘরে চেরাগ জ্বালিয়ে রেখে কোথাও যেওনা। এমনি ভাবে দিয়াশলাইর কাঠি আগুনসহ কোথাও ফেলবে না। হয়ত আগুন নিভিয়ে ফেলবে নতুবা মাটিতে গেলে জুতা দিয়ে দলে মলে দেবে যাতে আগুনের স্ফুলিঙ্গ না থাকে।
(৫৭) বাচ্ছাদেরকে দিয়াশলাই আগুন পটকা ইত্যাদি নিয়ে খেলতে দিবে না। অনেক সময় দেখা যায় ম্যাচের কাঠির আগুন লেগে জামা ও শরীর পুড়ে গেছে। আবার পটকা ফুটাতে গিয়ে হাত উড়ে গেছে।
(৫৮) রাতে পায়খানা প্রস্রাব করতে গেলে চেরাগ নিয়ে গেলে খুব সাবধানে রাখবে। যেন কাপড়ে আগুন না লাগে। বিশেষ করে কেরোসিনের চেরাগ তো মারাত্মক। হারিকেন ব্যবহার করাটা নিরাপদ।
(৫৯) বাতি বন্ধ করার সময় সাবধানতার সাথে বন্ধ করবে।
(৬০) বিদ্যুৎ লাইনে কাজ করতে খুবই সাবধান থাকবে।

Related

Girls world 7713460148086484936

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

প্রিয় পাঠক! যদি পোস্টটি পড়ে আপনার ভালো লেগে থাকে, অথবা পোস্টটিতে আপনার সমস্যা থেকে থাকে তবে একটি গঠনমূলক মন্তব্য করার অনুরোধ করছি । কারন আপনার একটি ভালো মন্তব্য লেখককে আরো ভালো পোস্ট লেখার অনুপ্রেরণা যোগাবে। আশাকরি এমন কোন মন্তব্য করবেন না, যা পড়লে লেখকের কাছে খারাপ লাগতে পারে । সাথেই থাকুন ধন্যবাদ....

মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷

emo-but-icon

পেজে লাইক দিন l

ভিজিট করেছেন

550,344
item