ওয়াই ফাই রাউটার এর স্পিড বাড়িয়ে নিন সেরা ৭ উপায়ে ।
https://abhera.blogspot.com/2017/06/blog-post_21.html
ওয়াইফাই রাউটার দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন অথছ কেন মনে হচ্ছে স্পীড কম পাচ্ছেন? ওয়াইফাই এর সুবিধা অসাধারন গতিইযদি অধরা রয়ে যায় তাহলে সেটা বিরক্তিকরই বটে? আজকে দেখবো কিভাবে ঘরের রাউটারটিকেই খরচ ছাড়া সহজে দ্বিগুন গতির করা যায়।
সুবিধা জনক যায়গায় রাউটারটি প্রতিস্থাপন
ওয়াইফাই রাউটার কে সঠিক জায়গাত প্রতিস্থাপন করলে কাজ অনেকটা সহজ হয়ে যায়।
লোকেশান নির্বাচন করতে হবে চাহিদা অনুযায়ি। যেমন তিন রুমের জন্য ওয়াফাই হলে ঠিক মাঝের রুমে রাউটার টি বসাতে হবে।
আর উচ্চতাটাও এখানে একটা গুরুত্বপূর্ন বিষয়। ঠিক কাধ/ঘাড় সমান উচ্চতা হবে শ্রেষ্ঠ উচ্চতা যেখানে রাউটার থাকলে আপনি পাবেন সর্বোচ্চ কাভারেজ।
শক্তিশালি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা
পাসওয়ার্ড দেবার সময় অনেকেই হেলামি করেন, যা কখনোই করা উচিত নয়।
কারন একটি সিকিউর পাসওয়ার্ড অনেক অযাচিত ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ বাচাবে, যা আপনাকে দিবে গতিময় ইন্টারনেট। এক্ষেত্রে যেকোন সহজ পাসওয়ার্ড এর আগে পরে স্পেশাল ক্যারেক্টার ব্যবহার করতে পারেন।
যেমনঃ @ ! # $ % & *
ওয়াইফাই চ্যানেল নির্বাচন
সবসময় সঠিক ওয়াইফাই চ্যানেল নির্বাচনে ব্যর্থ হন অনেকেই। ওয়াইফাই সিগন্যাল অ্যানালাইজ করে আপনি চ্যানেল ১ থেকে শুরু করে রাউটার ভেদে ১৩ পর্যন্ত খালি চ্যানেল ব্যবহার করতে পারেন।
ফার্মওয়্যার আপডেট রাখুন
সবসময় আপডেটেড রাউটার ফার্মওয়্যার ব্যবহার করুন। এতে আগের ভার্শনের তুলনায় অনেক বাগ থেকে মুক্তি পাবেন। সাথে পেতে পারেন নতুন ফিচার ও।
অব্যবহৃত ডিভাইস মুছে ফেলুন
যখন কোন ডিভাইস আর ব্যবহার করবেন না তখন সেটি ওয়াইফাই রাউটার থেকে ডিসকানেক্ট করে রাখুন। তাতে রাউটার এর লোড কমে যাবে, বাড়বে স্পীড।
রিস্টার্ট
রাউটার চলতে চলতে হ্যাং করে মাঝে মাঝে। কমদামী রাউটার এর ক্ষেত্রে এটা বেশি হয়। যার ফলে হটাৎ ই স্পীডলেস বা নেট ডিসকানেক্ট হয়ে যায়। এমতাবস্থায় রাউটারটি অফ করে অন করুন বা রিস্টার্ট দিন। সমাধান নিজের চোখেই দেখতে পাবেন।
রাউটার-রিপিটার ব্যবহার
ফ্লোরের স্পেস এর তুলনায় যদি দুর্ভাগ্য বসতো আপনার রাউটারটি কভার করতে না পারে তখন নতুন আরেকটি পাওয়ারফুল রাউটার কিনতে পারেন। কিংবা রিপিটার দিয়েও সিগন্যাল কাভারেজ বাড়ানো যায়। বাংলাদেশ এর বাজারে কিছু রাউটারে বাই ডিফল্ট রিপিটার ফাংশান আছে।
ইলেক্ট্রনিক সিগন্যাল থেকে দূরে রাখা
ঘরে কিছু ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস একই সিগন্যাল রেঞ্জ ২.৪ গিগাহার্জ ব্যবহার করে থাকতে পারে। যেমন, টিভি, কর্ডলেস ফোন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ইত্যাদি। এগুলো রাউটারকে তার নিজস্ব সিগন্যাল ব্রডকাস্ট করতে বাধা গ্রস্ত করবে। তাই যথাসম্ভব ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করবেন।
এন্টেনা
কাভারেজ এরিয়া, সিকিউরিটির উপর ভিত্তি করে পাওয়ারফুল ডিবিআও সম্বলিত এন্টেনা সহ রাউটার কিনতে চেষ্টা করুন। চাইলে পুরনো রাউটারের এন্টেনা পরিবর্তনশীল হলে, নতুন বড়/আরও উন্নত এন্টেনা লাগিয়ে নিতে পারবেন। এটা করার জন্য আপানাকে নিকটস্থ রাউটার সপ এ যোগাযোগ করতে হবে।
উপরের উপায়গুলো ছাড়াও ঠিক রাউটার জনিত একই সমস্যা গুলো আপনিও কি ফেস করেছেন? তাহলে সেখান থেকে মুক্তি পেলেন কিভাবে? জানাতে পারেন আমাদের।
সুবিধা জনক যায়গায় রাউটারটি প্রতিস্থাপন
ওয়াইফাই রাউটার কে সঠিক জায়গাত প্রতিস্থাপন করলে কাজ অনেকটা সহজ হয়ে যায়।
লোকেশান নির্বাচন করতে হবে চাহিদা অনুযায়ি। যেমন তিন রুমের জন্য ওয়াফাই হলে ঠিক মাঝের রুমে রাউটার টি বসাতে হবে।
আর উচ্চতাটাও এখানে একটা গুরুত্বপূর্ন বিষয়। ঠিক কাধ/ঘাড় সমান উচ্চতা হবে শ্রেষ্ঠ উচ্চতা যেখানে রাউটার থাকলে আপনি পাবেন সর্বোচ্চ কাভারেজ।
শক্তিশালি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা
পাসওয়ার্ড দেবার সময় অনেকেই হেলামি করেন, যা কখনোই করা উচিত নয়।
কারন একটি সিকিউর পাসওয়ার্ড অনেক অযাচিত ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ বাচাবে, যা আপনাকে দিবে গতিময় ইন্টারনেট। এক্ষেত্রে যেকোন সহজ পাসওয়ার্ড এর আগে পরে স্পেশাল ক্যারেক্টার ব্যবহার করতে পারেন।
যেমনঃ @ ! # $ % & *
ওয়াইফাই চ্যানেল নির্বাচন
সবসময় সঠিক ওয়াইফাই চ্যানেল নির্বাচনে ব্যর্থ হন অনেকেই। ওয়াইফাই সিগন্যাল অ্যানালাইজ করে আপনি চ্যানেল ১ থেকে শুরু করে রাউটার ভেদে ১৩ পর্যন্ত খালি চ্যানেল ব্যবহার করতে পারেন।
ফার্মওয়্যার আপডেট রাখুন
সবসময় আপডেটেড রাউটার ফার্মওয়্যার ব্যবহার করুন। এতে আগের ভার্শনের তুলনায় অনেক বাগ থেকে মুক্তি পাবেন। সাথে পেতে পারেন নতুন ফিচার ও।
অব্যবহৃত ডিভাইস মুছে ফেলুন
যখন কোন ডিভাইস আর ব্যবহার করবেন না তখন সেটি ওয়াইফাই রাউটার থেকে ডিসকানেক্ট করে রাখুন। তাতে রাউটার এর লোড কমে যাবে, বাড়বে স্পীড।
রিস্টার্ট
রাউটার চলতে চলতে হ্যাং করে মাঝে মাঝে। কমদামী রাউটার এর ক্ষেত্রে এটা বেশি হয়। যার ফলে হটাৎ ই স্পীডলেস বা নেট ডিসকানেক্ট হয়ে যায়। এমতাবস্থায় রাউটারটি অফ করে অন করুন বা রিস্টার্ট দিন। সমাধান নিজের চোখেই দেখতে পাবেন।
রাউটার-রিপিটার ব্যবহার
ফ্লোরের স্পেস এর তুলনায় যদি দুর্ভাগ্য বসতো আপনার রাউটারটি কভার করতে না পারে তখন নতুন আরেকটি পাওয়ারফুল রাউটার কিনতে পারেন। কিংবা রিপিটার দিয়েও সিগন্যাল কাভারেজ বাড়ানো যায়। বাংলাদেশ এর বাজারে কিছু রাউটারে বাই ডিফল্ট রিপিটার ফাংশান আছে।
ইলেক্ট্রনিক সিগন্যাল থেকে দূরে রাখা
ঘরে কিছু ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস একই সিগন্যাল রেঞ্জ ২.৪ গিগাহার্জ ব্যবহার করে থাকতে পারে। যেমন, টিভি, কর্ডলেস ফোন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ইত্যাদি। এগুলো রাউটারকে তার নিজস্ব সিগন্যাল ব্রডকাস্ট করতে বাধা গ্রস্ত করবে। তাই যথাসম্ভব ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করবেন।
এন্টেনা
কাভারেজ এরিয়া, সিকিউরিটির উপর ভিত্তি করে পাওয়ারফুল ডিবিআও সম্বলিত এন্টেনা সহ রাউটার কিনতে চেষ্টা করুন। চাইলে পুরনো রাউটারের এন্টেনা পরিবর্তনশীল হলে, নতুন বড়/আরও উন্নত এন্টেনা লাগিয়ে নিতে পারবেন। এটা করার জন্য আপানাকে নিকটস্থ রাউটার সপ এ যোগাযোগ করতে হবে।
উপরের উপায়গুলো ছাড়াও ঠিক রাউটার জনিত একই সমস্যা গুলো আপনিও কি ফেস করেছেন? তাহলে সেখান থেকে মুক্তি পেলেন কিভাবে? জানাতে পারেন আমাদের।
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷